ছবিটি প্রথমে দেখে মনে হতে পারে খ্যাতিমান শিল্পীর হাতে রঙ করানো কোনও
খেলনা বাড়ি। অথবা এটি কোনও কার্টুন বা টর্নেডোতে মুচড়ানো কোন বাড়ির ছবি।
না, কোনোটাই নয়। আসলে এটি সত্যিকারের একটি বাড়ি।
এটি মানুষের বসবাসযোগ্য একটি দালান। একটি শপিং সেন্টার। পোল্যান্ডের রেজিডেন্ট শপিং সেন্টারের এই ভবন ৪ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে শোভা পাচ্ছে ‘ক্রুক্্ড হাউজ’ নামে। এটির নকশা করেছেন পোলিশ প্রকৌশলী জোটিনজি এবং জালেস্কি। এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে ২০০৪ সালে।
বাড়িটির প্রধান আকর্ষণ এর প্রবেশপথ স্টেইন্্ড গ্লাস দিয়ে সাজানো, দেয়ালে পাথরের কারুকাজ আর জানালার ফ্রেম করা হয়েছে বালিপাথরে। রাতে এই ভবনের ওপর আলো ফেললে এর নকশা কারুকাজের চূড়ান্ত সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সেই আলোতে ছাদ ও দরজা-জানালা থেকে বিচ্ছুরিত হয় নীল সবুজ রশ্মির মাধুর্য। এর ভেতরে আছে রেস্টুরেন্ট ও বার। শহরের লোকজনের জন্য বেড়াতে আসার প্রধান আকর্ষণও এই ভবনটি। তারা রহস্যময় এই ভবনের আরেক নাম দিয়েছে ‘ওয়াল অব ফেইম’।
পোলিশরা এই বাড়িটিকে একুশ শতকের সেরা নির্মাণ বলেও দাবি করে। তারা বলে, এটি হচ্ছে আধুনিক অলৌকিকতা। এমনকি তাদের ধারণা, তারা এবং তাদের আগামী প্রজন্ম অহংকার করবে এই ভবনটি নিয়ে। আর এই আনন্দ তারা ভাগ করে দিতে চায় বিশ্বব্যাপী এবং তারা বেশ গর্ববোধও করে। তথ্যসূত্র: দৈনিক যুগান্তর।
এটি মানুষের বসবাসযোগ্য একটি দালান। একটি শপিং সেন্টার। পোল্যান্ডের রেজিডেন্ট শপিং সেন্টারের এই ভবন ৪ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে শোভা পাচ্ছে ‘ক্রুক্্ড হাউজ’ নামে। এটির নকশা করেছেন পোলিশ প্রকৌশলী জোটিনজি এবং জালেস্কি। এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে ২০০৪ সালে।
বাড়িটির প্রধান আকর্ষণ এর প্রবেশপথ স্টেইন্্ড গ্লাস দিয়ে সাজানো, দেয়ালে পাথরের কারুকাজ আর জানালার ফ্রেম করা হয়েছে বালিপাথরে। রাতে এই ভবনের ওপর আলো ফেললে এর নকশা কারুকাজের চূড়ান্ত সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সেই আলোতে ছাদ ও দরজা-জানালা থেকে বিচ্ছুরিত হয় নীল সবুজ রশ্মির মাধুর্য। এর ভেতরে আছে রেস্টুরেন্ট ও বার। শহরের লোকজনের জন্য বেড়াতে আসার প্রধান আকর্ষণও এই ভবনটি। তারা রহস্যময় এই ভবনের আরেক নাম দিয়েছে ‘ওয়াল অব ফেইম’।
পোলিশরা এই বাড়িটিকে একুশ শতকের সেরা নির্মাণ বলেও দাবি করে। তারা বলে, এটি হচ্ছে আধুনিক অলৌকিকতা। এমনকি তাদের ধারণা, তারা এবং তাদের আগামী প্রজন্ম অহংকার করবে এই ভবনটি নিয়ে। আর এই আনন্দ তারা ভাগ করে দিতে চায় বিশ্বব্যাপী এবং তারা বেশ গর্ববোধও করে। তথ্যসূত্র: দৈনিক যুগান্তর।