চুয়াডাঙ্গার
দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আগে নাম ছিল নাটুদাহ রাধা
রানী ইনস্টিটিউশন। রাধা রানীর নাম মুছে ফেলা হয়েছে। সবার কাছে বিদ্যালয়টি
হাজার দুয়ারী স্কুল নামেই পরিচিত। এটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক
বিদ্যালয়। এখান থেকে লেখাপড়া করে অনেকে খ্যাতিমান হয়েছেন। এ বিদ্যালয়ের
সঙ্গে জড়িয়ে আছে জমিদার নফর পাল চৌধুরীর কথা। এক হাজারটি দরজা না থাকলেও
৩৫০টি দরজার প্রাচীন এ বিদ্যালয়টি একনজর দেখতে অনেকে ছুটে আসেন এখানে।
ঐতিহাসিক এ বিদ্যালয়ে ১৯৬২ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন মোহাম্মদ সুরাত আলী। ১৯৭৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা শেষে ২০০৯ সালে প্রধান শিক্ষক হিসেবে অবসর নিয়েছেন রফিকুল আলম। তাঁরা দুজন জানালেন, ১৯০৬ সালে স্থানীয় জমিদার নফর পাল চৌধুরী তাঁর স্ত্রী রাধা রানীর নামে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। নাম রাখেন নাটুদাহ রাধা রানী ইনস্টিটিউশন। ১৯১১ সালে হাই স্কুল চালু করা হয়। নফর পাল বিদ্যালয় ভবনকে তিন তলায় রূপান্তর করতে চেয়েছিলেন। তিন তলা ভবন হলে এর দরজা হতো এক হাজারটি। তা আর হয়ে ওঠেনি। তাতে কী! এ কারণেই বিদ্যালয়টি পরিচিতি পেয়েছে হাজার দুয়ারী স্কুল নামে।
লাল রঙের লম্বালম্বি বিদ্যালয় ভবনের সামনে বিরাট মাঠ রয়েছে। ১৯৪০ সালে নফর পাল চৌধুরী মারা যান। তাঁর ছেলে সতীশ চন্দ্র পাল চৌধুরী পরবর্তী সময়ে স্কুলটি দেখাশোনা করেছেন। ১৯৫৪ সালের দিকে সতীশ চন্দ্র পাল ভারতে চলে যান। এরপর স্থানীয় পরিচালনা কমিটি বিদ্যালয়টির দায়িত্ব নেয়। স্বাধীনতার পর এর নাম রাখা হয় নাটুদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। সাবেক প্রধান শিক্ষক রফিকুল আলম বলেন, 'রাধা রানীর নাম মুছে ফেলা ঠিক হয়নি। আর যিনি বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাঁর স্মৃতি অবশ্যই ধরে রাখা উচিত।
ঐতিহাসিক এ বিদ্যালয়ে ১৯৬২ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন মোহাম্মদ সুরাত আলী। ১৯৭৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা শেষে ২০০৯ সালে প্রধান শিক্ষক হিসেবে অবসর নিয়েছেন রফিকুল আলম। তাঁরা দুজন জানালেন, ১৯০৬ সালে স্থানীয় জমিদার নফর পাল চৌধুরী তাঁর স্ত্রী রাধা রানীর নামে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। নাম রাখেন নাটুদাহ রাধা রানী ইনস্টিটিউশন। ১৯১১ সালে হাই স্কুল চালু করা হয়। নফর পাল বিদ্যালয় ভবনকে তিন তলায় রূপান্তর করতে চেয়েছিলেন। তিন তলা ভবন হলে এর দরজা হতো এক হাজারটি। তা আর হয়ে ওঠেনি। তাতে কী! এ কারণেই বিদ্যালয়টি পরিচিতি পেয়েছে হাজার দুয়ারী স্কুল নামে।
লাল রঙের লম্বালম্বি বিদ্যালয় ভবনের সামনে বিরাট মাঠ রয়েছে। ১৯৪০ সালে নফর পাল চৌধুরী মারা যান। তাঁর ছেলে সতীশ চন্দ্র পাল চৌধুরী পরবর্তী সময়ে স্কুলটি দেখাশোনা করেছেন। ১৯৫৪ সালের দিকে সতীশ চন্দ্র পাল ভারতে চলে যান। এরপর স্থানীয় পরিচালনা কমিটি বিদ্যালয়টির দায়িত্ব নেয়। স্বাধীনতার পর এর নাম রাখা হয় নাটুদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। সাবেক প্রধান শিক্ষক রফিকুল আলম বলেন, 'রাধা রানীর নাম মুছে ফেলা ঠিক হয়নি। আর যিনি বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাঁর স্মৃতি অবশ্যই ধরে রাখা উচিত।
No comments:
Post a Comment